আবহমান কবিতার অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

1)“লাউমাচার পাশে”—কবিতায় এই চরণটি একাধিকবার ব্যবহারের উদ্দেশ্য লেখাে৷ 
উঃ লাউ একটি অতিপরিচিত গাছ। যেটি গ্রামের সহজ সরল জীবনযাত্রার রূপ তুলে ধরতে সাহায্য করে। সে কারণেই কবি কবিতায় “লাউমাচার পাশে” চরণটি একাধিকবার ব্যবহার করেছেন।
2) “সারাটা রাত তারায়-তারায় স্বপ্ন এঁকে রাখে।” – কার কথা বলা হয়েছে?
উঃ এখানে পল্লিজননীর কথা বলা হয়েছে। 
3) সান্ধ্য নদীর হাওয়ার স্বরূপ কেমন? 
উঃ সান্ধ্য নদীর হাওয়া’ দুরন্ত। 
4) কোন নির্দিষ্ট সময়ে ফুল দোলার কথা বলা হয়েছে? 
উঃ সন্ধ্যাবেলা ফুল দোলার কথা বলা হয়েছে।  
5) আবহমান’ কথাটির অর্থ কী ? 
উঃ ‘আবহমান’শব্দের অর্থ নিরবচ্ছিন্ন। প্রাচীন কাল থেকে যা চলে আসছে তা-ই আবহমান। 
6) “ফুরয় না, তার কিছুই ফুরয় না” পরবর্তী চরণটি লেখাে। 
উঃ উদ্ধৃতাংশটির পরবর্তী চরণটি হলাে— “নটেগাছটা বুড়িয়ে ওঠে, কিন্তু মুড়য় না।” -
7) “কে এইখানে হারিয়ে গিয়েও আবার ফিরে আসে,”—আবার’ শব্দটি ব্যবহারের কারণ কী? 
উঃ জীবিকার তাগিদে যারা চলে গিয়েছিল মাতৃভূমির টানে, শিকড়ের সন্ধানে যখন তারা ফিরে আসবে, সেই সময়কে ‘আবার’ বলা হয়েছে।
8) “তেমনি করেই সূর্য ওঠে”— এখানে কার কথা বলা হয়েছে? 
উঃ প্রশ্নে প্রদত্ত উদ্ধৃতাংশে নতুন চেতনার উন্মেষের কথা বলা হয়েছে। 
9)“নেভে না তার যন্ত্রণা যে, দুঃখ হয় না বাসি,”—কার কথা বলা হয়েছে? 
উঃ প্রশ্নে প্রদত্ত উদ্ধৃতাংশে গ্রাম বাংলার দরিদ্র মানুষের কথা বলা হয়েছে।
Write Your HideComments
Cancel

Please Do Not Enter Any Span Link in The Comment Box